হঠাৎ করোনা ডেডিকেটেড কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) তাপস কুমার সরকারের বদলির আদেশ হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে শেখ মোহাম্মদ হাসান ইমাম (পরিচালক, প্রশাসন) স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ জারি হয়।
এদিকে তাপস কুমার সরকারের বদলির আদেশে হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্স, তৃতীয়–চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দিয়েছে। তাঁরা বলছেন, বর্তমানে জেলায় করোনা পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। হাসপাতালে করোনার ২০০ শয্যার বিপরীতে ৩০০ রোগী ভর্তি আছেন। এত রোগীর সেবা দিতে হাসপাতালে চিকিৎসক ও নার্সরা হিমশিম খাচ্ছেন। করোনাকালে তাপস কুমার সবাইকে সঙ্গে নিয়ে করোনা মোকাবিলা করে যাচ্ছিলেন। ঠিক এ সময়ে তাঁকে বদলি করলে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়বে। অনতিবিলম্বে আরএমওর বদলি আদেশ প্রত্যাহার করার দাবি জানান তাঁরা। কয়েক মাস আগেও কুকুর তো দূর, বিড়াল দেখলেও ভয়ে পালাতেন বিদ্যা সিনহা মিম। এমনকি যেসব বন্ধুর বাড়িতে কুকুর ও বিড়াল আছে, সেসব বাড়িতেও যেতেন না। একবার তো বাসায় বিড়াল নিয়ে হুলুস্থুল কাণ্ড! কোথা থেকে একটি বিড়াল এনেছিলেন তাঁর মা। সারাক্ষণ বিড়ালটি ঘরের মধ্যে ঘুরে বেড়াত। আর আতঙ্কে থাকতেন মিম। খাবার টেবিলেও বিড়ালের ভয়ে চেয়ারে পা তুলে খেতে হতো তাঁকে। একটা সময় বিড়ালটি তাঁদের বাড়ির সদস্যের মতোই হয়ে গেল। কেমন যেন বিড়ালটির ওপর মায়া জন্মে গেল। মিম জানালেন, শুটিংয়ে গেলে বিড়ালটিকে খুব মনে পড়ত। কিন্তু দরজা খুলে বাসায় ঢোকার সময় দৌড়ে তাঁর কাছে না এলে মন খারাপ হতো। এখন অবশ্য বিড়ালটি তাঁর